Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign In

মাকতাবাতুল ফিকহ

মাকতাবাতুল ফিকহ Logo মাকতাবাতুল ফিকহ Logo

মাকতাবাতুল ফিকহ Navigation

  • Home
  • All Questions

Mobile menu

Close
  • Home
  • All Questions
  • Login
  • Signup
  • Recent Questions
  • Answers
  • Most Visited
  • Random
  • Followed Questions
  1. Asked: October 29, 2025In: হালাল ও হারাম

    প্রশ্ন নং ২১ ‣ সফরকালীন সময়ে মসজিদে রাত্রিযাপন করা যাবে কি?

    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Added an answer on October 30, 2025 at 6:09 am

    মসজিদে রাত্রিযাপনে কোন সমস্যা নেই। রাসূল (সাঃ) এর যামানায় মসজিদে নববীতে অনেক সাহাবী রাত্রিযাপন করতেন। এটা নিষিদ্ধ নয়। ‏‏‏‏‏‏عَنْ ابْنِ عُمَرَ، ‏‏‏‏‏‏أَنَّهُ كَانَ يَنَامُ وَهُوَ شَابٌّ عَزْبٌ لَا أَهْلَ لَهُ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي مَسْجِدِ النَّبِيِّ صَلRead more

    মসজিদে রাত্রিযাপনে কোন সমস্যা নেই। রাসূল (সাঃ) এর যামানায় মসজিদে নববীতে অনেক সাহাবী রাত্রিযাপন করতেন। এটা নিষিদ্ধ নয়।
    ‏‏‏‏‏‏عَنْ ابْنِ عُمَرَ، ‏‏‏‏‏‏أَنَّهُ كَانَ يَنَامُ وَهُوَ شَابٌّ عَزْبٌ لَا أَهْلَ لَهُ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي مَسْجِدِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ .
    ইবনু ’উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর যামানায় মসজিদে নবাবীতে শয়ন করতেন আর তখন তিনি ছিলেন অবিবাহিত যুবক, তার বিবি (স্ত্রী) ছিল না।
    (নাসাঈ ৭২২, সহীহুল বুখারী ৪৪০, সহীহ মুসলিম ২৪৭৯।)

    See less
  2. Asked: October 29, 2025In: ️তাকফির

    প্রশ্ন নং ২২ ‣ তাকফির করে বেড়ায়,মসজিদে সলাত আদায় করে না। তাদের ক্ষেত্রে ইসলাম কী বলে?

    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Added an answer on October 29, 2025 at 8:29 am

    প্রত্যেক মুমিনের অপরিহার্য দায়িত্ব হল কুরআন মাজিদ  সহীহভাবে তিলওয়াত শিক্ষা করা। বিজ্ঞ আলিমের কাছ থেকে কুরআন-হাদীস শিখে সহীহ আমল করা। শিক্ষক ব্যতীত কেউ যদি নিজে নিজে কুরআন-হাদীস শিখে ও আমল করে, তাহলে সে বিভ্রান্ত হওয়ার আশংকা বেশি। রাসূল (সাঃ) বলেছেন, انما بعثت معلم প্রকৃতপক্ষে আমি শিক্ষক রূপেই প্রেRead more

    প্রত্যেক মুমিনের অপরিহার্য দায়িত্ব হল কুরআন মাজিদ  সহীহভাবে তিলওয়াত শিক্ষা করা। বিজ্ঞ আলিমের কাছ থেকে কুরআন-হাদীস শিখে সহীহ আমল করা। শিক্ষক ব্যতীত কেউ যদি নিজে নিজে কুরআন-হাদীস শিখে ও আমল করে, তাহলে সে বিভ্রান্ত হওয়ার আশংকা বেশি।

    রাসূল (সাঃ) বলেছেন, انما بعثت معلم

    প্রকৃতপক্ষে আমি শিক্ষক রূপেই প্রেরীত হয়েছি।

    দীর্ঘদিন যাবত তাওহীদ বুঝেছে এটা বলা ঠিক হবে না এজন্য যে, উপরে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে – তাওহীদ বুঝলে এমন বিভ্রান্তি থাকত না। তাওহীদ না বুঝার কারণেই কুরআন সুন্নাহ বিবর্জিত। আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা’আহর আক্বীদাহ থেকে বিচ্যুত না হলে এমন বিভ্রান্তিমূলক আমল করতে পারতনা।

    সর্বপ্রথম প্রয়োজন তাওহীদের ইলম বিশুদ্ধভাবে শিক্ষা করা। এ জন্যে রসূলূল্লাহ (সঃ) বলেছেনঃ

    خيركم من تعلم القران وعلمه

    তোমাদের মধ্যে উত্তম সেই ব্যক্তি যে নিজে কুরআন শিখে এবং অপরকে শিক্ষা দেয়। সেহেতু হকপন্থী-বিজ্ঞ আলিমের কাছ থেকে কুরআন-সুন্নাহর ইলম বিশেষ করে তাওহীদের ইলম শিক্ষা করা একজন মুমিনের জন্য অপরিহার্য। শিরকমুক্ত ঈমান ও বিদআতমুক্ত আমলের অধিকারী হতে হলে বিশুদ্ধ ইলমের বিকল্প নেই।

    বিজ্ঞ আলিমদের ভুল খুঁজে বেড়ানো জাহিলিয়াতের লক্ষণ। যারা বুঝে-শুনে দ্বীনি সহীহ আক্বীদাহর ভিত্তিতে আমল করার সাধ্যানুযায়ী চেষ্টা করছেন, তাদেরকে তাগুতের সহচর মনে করা নিতান্ত জাহিলদের কাজ। যারা তাগুত চেনে না, তাগুত সম্পর্কে কোনো ধারণাও নেই, এমন মূর্খ জাহিলরা হক্বপন্থী আলিমদেরকে মুরতাদ বলতেও দ্বিধা করেনা। কারও প্রকাশিত কোনো কথা বা কাজের মাধ্যমে ঈমান ভঙ্গের কারণ না ঘটলে তাকে মুসলিম বলে বিশ্বাস করা আহলুস সন্নাহ ওয়াল জামা’আহর আক্বীদাহর অন্তর্ভুক্ত।

    See less
  3. Asked: October 29, 2025In: পারিবারিক জীবন

    প্রশ্ন নং ১৯ ‣ বিধবা মেয়ের অভিভাবক বিয়ে না দিলে দ্বীনি ভাইদের অভিভাবক বানিয়ে বিয়ে দেওয়া যাবে কি?

    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Added an answer on October 29, 2025 at 8:16 am

    প্রথমে তার অভিভাবককে বিয়ে দিয়ে দেওয়ার জন্য বুঝাতে হবে। বুঝানোর পরও যদি সে বিয়ে দিতে না চায় তাহলে তার অভিভাবকত্ব হারিয়ে যাবে। কারণ সে বিয়েতে বাধা প্রদানকারী হিসাবে গণ্য হবে। তখন এই অভিভাবকত্ব তার নিকট আত্মীয়ের কাছে স্থান্তরিত হবে। যেমন মেয়ের দাদা তারপর সন্তান তারপর ভাই তারপর চাচা ইত্যাদি। শেRead more

    প্রথমে তার অভিভাবককে বিয়ে দিয়ে দেওয়ার জন্য বুঝাতে হবে। বুঝানোর পরও যদি সে বিয়ে দিতে না চায় তাহলে তার অভিভাবকত্ব হারিয়ে যাবে। কারণ সে বিয়েতে বাধা প্রদানকারী হিসাবে গণ্য হবে। তখন এই অভিভাবকত্ব তার নিকট আত্মীয়ের কাছে স্থান্তরিত হবে। যেমন মেয়ের দাদা তারপর সন্তান তারপর ভাই তারপর চাচা ইত্যাদি। শেষ পর্যন্ত যদি কেউ না থাকে তাহলে মুসলিম শাসক বা তার প্রতিনিধি বা মুসলিম কাজী তার অভিভাবক হবে আর মুসলিম শাসক বা প্রতিনিধির অনুপস্থিতে দ্বীনি দায়িত্বশীল ভাই অভিভাবক হয়ে সেই মেয়ের বিয়ে দিতে পারবে।

    রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন

    «لا نكاح إلا بولي، وأيما امرأة نكحت نفسها فنكاحها باطل باطل باطل، فإن اشتجروا فالسلطان ولي من لا ولي له

    “অভিভাবক ছাড়া কোনো বিয়ে বৈধ নয়। যে নারী নিজে নিজে বিয়ে সম্পন্ন করে, তার বিয়ে বাতিল, বাতিল, বাতিল। যদি অভিভাবকগণ বিরোধ সৃষ্টি করে, তাহলে যার অভিভাবক নেই, তার অভিভাবক হবে সুলতান (শাসক)।” (জামে’ আত-তিরমিযী: হাদীস নম্বর ১১০১, সুনান আবুদাউদ: হাদীস নম্বর ২০৮৩, সুনান ইবনু মাজাহ: হাদীস নম্বর ১৮৭৯, মুস্তাদরাক হাকিম: হাদীস নম্বর ২৭১০) সহীহ হিসেবে বর্ণনা করেছেন: ইমাম আলবানী (সহীহুল জামে’, হাদীস: ৭৫৫৭)

    See less
1 … 4 5 6

Sidebar

Top Question Categories

হালাল ও হারাম
8Questions
, 0Followers
ইবাদাত
7Questions
, 0Followers
লেনদেন ও অর্থনীতি
4Questions
, 0Followers
পারিবারিক জীবন
2Questions
, 0Followers
️তাহারাত (পবিত্রতা)
2Questions
, 0Followers

Stats

  • Questions 35
  • Answers 36

ভেরিফাইড শাইখগণ

আব্দুল ওয়াদুদ

আব্দুল ওয়াদুদ

Follow
Ask
আব্দুর রহমান

আব্দুর রহমান

Follow
Ask

Explore

  • Login
  • Signup

Footer

মাকতাবাতুল ফিকহ

মাকতাবাতুল ফিকহ

ইসলামিক সমাধান
Home
Categories
All Questions
Terms of service
About us
Contact us

© ২০২৫ মাকতাবাতুল ফিকহ
All Rights Reserved