Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign In

মাকতাবাতুল ফিকহ

মাকতাবাতুল ফিকহ Logo মাকতাবাতুল ফিকহ Logo

মাকতাবাতুল ফিকহ Navigation

  • Home
  • All Questions

Mobile menu

Close
  • Home
  • All Questions
  • Login
  • Signup
  • Recent Questions
  • Answers
  • Most Visited
  • Random
  • Followed Questions
  1. Asked: November 25, 2025In: ️বিবিধ

    প্রশ্ন নং ২৮ ‣ কারও চুল পাকলে কি মরণের চিঠি আসে?

    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Added an answer on November 25, 2025 at 6:14 am

    চুল পাকা সাধারণত বয়স বৃদ্ধি পাওয়ারই আালামত। তবে কারো কারো অল্প বয়সেও চুল পেকে যায়। মুমিনের সব সময়ই মৃত্যুর প্রস্তুতি রাখা প্রয়োজন। চুল পাকলে পরপারে যাওয়ার নোটিশ মনে করে প্রস্তুতি আরো বাড়ি দেয়া প্রয়োজন। তবে প্রশ্নে উল্লেখিত ঘটনাটি হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়। বিশেষ দ্রষ্টব্য: পাকা চুল ও দাড়িRead more

    চুল পাকা সাধারণত বয়স বৃদ্ধি পাওয়ারই আালামত। তবে কারো কারো অল্প বয়সেও চুল পেকে যায়। মুমিনের সব সময়ই মৃত্যুর প্রস্তুতি রাখা প্রয়োজন। চুল পাকলে পরপারে যাওয়ার নোটিশ মনে করে প্রস্তুতি আরো বাড়ি দেয়া প্রয়োজন। তবে প্রশ্নে উল্লেখিত ঘটনাটি হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়।
    বিশেষ দ্রষ্টব্য: পাকা চুল ও দাড়ি উঠানো যাবে না। রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমরা পাকা চুল তুলে ফেলো না। কেননা পাকা চুল হ’ল মুসলমানের জ্যোতি। কোন মুসলমানের একটি চুল পেকে গেলে আল্লাহ তার জন্য একটি নেকী লিখেন, একটি মর্যাদা বৃদ্ধি করেন এবং তার একটি পাপ মোচন করেন। (নাসাঈ, মিশকাত হা/৪৪৫৮ ‘সনদ হাসান’)।

    See less
  2. Asked: November 22, 2025In: ইবাদাত

    প্রশ্ন নং ২৭ ‣ সপ্তম দিনে আকীকা দিতে অক্ষম হলে পরবর্তীতে দেওয়া যাবে কি?

    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Added an answer on November 22, 2025 at 5:27 am

    আকীকা ৭ম দিনে দেওয়ায় নিয়ম। তবে সঙ্গত কোন কারণে যদি সময়মত করা সম্ভব না হয়, পরবর্তীতে সুযোগ মত যেকোন সময় তা আদায় করবে (ইবনুল ক্বাইয়িম, তুহফাতুল মাওদূদ ৬৩ পৃঃ; আলবানী, সিলসিলাতুল হুদা ওয়ান নূর, অডিও ক্লিপ নং- ১৯৯; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা, ফৎওয়া নং ১৭৭৬; মাজমূ‘ ফাতাওয়া উছায়মীন ২৫/২১৫)। শাফেঈ বিদ্বানগণেরRead more

    আকীকা ৭ম দিনে দেওয়ায় নিয়ম। তবে সঙ্গত কোন কারণে যদি সময়মত করা সম্ভব না হয়, পরবর্তীতে সুযোগ মত যেকোন সময় তা আদায় করবে (ইবনুল ক্বাইয়িম, তুহফাতুল মাওদূদ ৬৩ পৃঃ; আলবানী, সিলসিলাতুল হুদা ওয়ান নূর, অডিও ক্লিপ নং- ১৯৯; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা, ফৎওয়া নং ১৭৭৬; মাজমূ‘ ফাতাওয়া উছায়মীন ২৫/২১৫)।
    শাফেঈ বিদ্বানগণের মতে সাত দিনে আক্বীক্বার বিষয়টি সীমা নির্দেশ মূলক নয় বরং এখতিয়ার মূলক। ইমাম শাফেঈ (রহঃ) বলেন, সাত দিনে আকীকার অর্থ হ’ল, ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ সাত দিনের পরে আকীকা করবে না (নায়লুল আওত্বার ৬/২৬১ পৃঃ)।
    সুতরাং এখন আকীকা দিতে পারবে। তবে যদি আকীকা না দেন তাহলে গুনাহগার হবেন না। কারণ সে সময় উনি অক্ষম ছিলেন। আর অক্ষম ব্যক্তি উপর আকীকা আবশ্যক নয়।

    See less
  3. Asked: November 19, 2025In: হালাল ও হারাম

    প্রশ্ন নং ২৬ ‣ NGO তে চাকুরী করা কি জায়েজ হবে?

    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Added an answer on November 19, 2025 at 8:44 am

    এ ধরনের প্রতিষ্ঠান মূলত সেবামূলক সংস্থা। এতে চাকরী করাতে কোনো সমস্যা নেই। তবে সতর্ক থাকা প্রয়োজন এই সংস্থার সাথে খৃষ্টান মিশনারীদের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। তারা মিশনারীর চিন্তা থেকে অনেক কাজ করে থাকে এবং অনেক ক্ষতিকর ভ্যাক্সিন তারা তৈরী করে মুসলিম বাচ্চাদের উপর প্রয়োগ করে। এটা তাদের ইসলাম বিদ্বেষের কারRead more

    এ ধরনের প্রতিষ্ঠান মূলত সেবামূলক সংস্থা। এতে চাকরী করাতে কোনো সমস্যা নেই। তবে সতর্ক থাকা প্রয়োজন এই সংস্থার সাথে খৃষ্টান মিশনারীদের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। তারা মিশনারীর চিন্তা থেকে অনেক কাজ করে থাকে এবং অনেক ক্ষতিকর ভ্যাক্সিন তারা তৈরী করে মুসলিম বাচ্চাদের উপর প্রয়োগ করে। এটা তাদের ইসলাম বিদ্বেষের কারণে এজন্য চাকরী করলেও সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

    See less
  4. Asked: November 16, 2025In: ইবাদাত

    প্রশ্ন নং ২৫ ‣ কুনুতে নাজেলা কী, এটি কখন পড়তে হয়?

    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Added an answer on November 16, 2025 at 8:09 pm

    কোনো বিপদে পতিত হলে বিপদ থেকে মুক্তির জন্য কূনুতে নাযেলাহ পড়তে হয়। কূনুতে নাযেলাহ নিম্নরুপঃ للَّهُمَّ اغْفِرْ لَنَا ، وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ وَالْمُسْلِمِينَ وَالْمُسْلِمَاتِ ، وَأَلِّفْ بَيْنَ قُلُوبِهِمْ ، وَأَصْلِحْ ذَاتَ بَيْنِهِمْ ، وَانْصُرْهُمْ عَلَى عَدُوِّكَ وَعَدُوِّهِمْ ، اللّRead more

    কোনো বিপদে পতিত হলে বিপদ থেকে মুক্তির জন্য কূনুতে নাযেলাহ পড়তে হয়। কূনুতে নাযেলাহ নিম্নরুপঃ
    للَّهُمَّ اغْفِرْ لَنَا ، وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ وَالْمُسْلِمِينَ وَالْمُسْلِمَاتِ ، وَأَلِّفْ بَيْنَ قُلُوبِهِمْ ، وَأَصْلِحْ ذَاتَ بَيْنِهِمْ ، وَانْصُرْهُمْ عَلَى عَدُوِّكَ وَعَدُوِّهِمْ ، اللَّهُمَّ الْعَنْ كَفَرَةَ أَهْلِ الْكِتَابِ الَّذِينَ يَصُدُّونَ عَنْ سَبِيلِكَ ، وَيُكَذِّبُونَ رُسُلَكَ ، وَيُقَاتِلُونَ أَوْلِيَاءَكَ اللَّهُمَّ خَالِفْ بَيْنَ كَلِمَتِهِمَ ، وَزَلْزِلْ أَقْدَامَهُمْ ، وَأَنْزِلْ بِهِمْ بَأْسَكَ الَّذِى لاَ تَرُدُّهُ عَنِ الْقَوْمِ الْمُجْرِمِينَ بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ اللَّهُمَّ إِنَّا نَسْتَعِينُكَ وَنَسْتَغْفِرُكَ وَنُثْنِى عَلَيْكَ وَلاَ نَكْفُرُكَ ، وَنَخْلَعُ وَنَتْرُكُ مَنْ يَفْجُرُكَ بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ اللَّهُمَّ إِيَّاكَ نَعْبُدُ ، وَلَكَ نُصَلِّى وَنَسْجُدُ ، وَلَكَ نَسْعَى وَنَحْفِدُ ، نَخْشَى عَذَابَكَ الْجَدَّ ، وَنَرْجُو رَحْمَتَكَ ، إِنَّ عَذَابَكَ بِالْكَافِرِينَ مُلْحَقٌ

    عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ : قَنَتَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم فِي صَلَاةِ الْعَتَمَةِ شَهْرًا يَقُولُ فِي قُنُوتِهِ ‏”‏ اللَّهُمَّ نَجِّ الْوَلِيدَ بْنَ الْوَلِيدِ، اللَّهُمَّ نَجِّ سَلَمَةَ بْنَ هِشَامٍ، اللَّهُمَّ نَجِّ الْمُسْتَضْعَفِينَ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ، اللَّهُمَّ اشْدُدْ وَطْأَتَكَ عَلَى مُضَرَ، اللَّهُمَّ اجْعَلْهَا عَلَيْهِمْ سِنِينَ كَسِنِي يُوسُفَ‏”‏.‏ قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ : وَأَصْبَحَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم ذَاتَ يَوْمٍ فَلَمْ يَدْعُ لَهُمْ، فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لَهُ فَقَالَ ‏”‏ وَمَا تَرَاهُمْ قَدْ قَدِمُوا

    আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক মাস পর্যন্ত ‘ইশার সলাতে দু‘আ কুনূত পাঠ করেছেন। তিনি কুনূতে বলেছেনঃ ‘‘হে আল্লাহ! ওয়ালীদ ইবনু ওয়ালীকে মুক্ত করুন! হে আল্লাহ! সালামাহ ইবনু হিশামকে মুক্ত করুন! হে আল্লাহ! দুর্বল মুমিনদেরকে মুক্তি দিন! হে আল্লাহ! মুদার গোত্রের উপর আপনি কঠোর হোন! হে আল্লাহ! তাদের উপর এমন দুর্ভিক্ষ দিন যেমন দুর্ভিক্ষ দিয়েছিলেন ইউসুফ (আ)-এর যুগে।’’ আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বলেন, একদিন ভোরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আর দুর্বল ও নির্যাতিত মুমিনদের জন্য দু‘আ না করায় আমি তাকে তা স্মরণ করিয়ে দিলে তিনি বলেনঃ তুমি কি তাদেরকে (নির্যাতিত মুসলিমদের) দেখছো না যে, তারা মাদীনায় ফিরে এসেছে? (সুনান আবু দাউদ তাহাকিক আলবানী হাদিস নং ১৪৪২)
    আমভাবেও মুসলিমদের জন্য দু’আ করা যায় এবং কাফিরদের জন্য বদ দু’আ করা যায় এবং নিজের জন্য দু’আ করা যায়।

    See less
  5. Asked: November 11, 2025In: লেনদেন ও অর্থনীতি

    প্রশ্ন নং ২৪ ‣ সুদের সাথে লিপ্ত ব্যক্তির আমল কতটুকু গ্রহণযোগ্য?

    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Taqiuddin Ahmed Saleh
    Added an answer on November 11, 2025 at 7:32 am

    সুদ দাতা, গ্রহীতা, লেখক, সাক্ষী এরা সকলেই সুনিশ্চিতভাবে হারামের সাথে রয়েছে। ইবাদাত কবুল হওয়ার পূর্বশর্ত হলো জীবিকা হালাল হওয়া। সূদ ভক্ষণকারীর ইবাদাত কবুল হয় না। এ মর্মে রাসূল সা. বলেন: «إِنَّ اللهَ طَيِّبٌ لَا يَقْبَلُ إِلَّا طَيِّبًا، وَإِنَّ اللهَ أَمَرَ الْمُؤْمِنِينَ بِمَا أَمَرَ بِهِ الْمُرْRead more

    সুদ দাতা, গ্রহীতা, লেখক, সাক্ষী এরা সকলেই সুনিশ্চিতভাবে হারামের সাথে রয়েছে। ইবাদাত কবুল হওয়ার পূর্বশর্ত হলো জীবিকা হালাল হওয়া। সূদ ভক্ষণকারীর ইবাদাত কবুল হয় না।
    এ মর্মে রাসূল সা. বলেন:
    «إِنَّ اللهَ طَيِّبٌ لَا يَقْبَلُ إِلَّا طَيِّبًا، وَإِنَّ اللهَ أَمَرَ الْمُؤْمِنِينَ بِمَا أَمَرَ بِهِ الْمُرْسَلِينَ، فَقَالَ: (يَا أَيُّهَا الرُّسُلُ كُلُوا مِنَ الطَّيِّبَاتِ وَاعْمَلُوا صَالِحًا، إِنِّي بِمَا تَعْمَلُونَ عَلِيمٌ) [المؤمنون: 51] وَقَالَ: (يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُلُوا مِنْ طَيِّبَاتِ مَا رَزَقْنَاكُمْ) [البقرة: 172] ثُمَّ ذَكَرَ الرَّجُلَ يُطِيلُ السَّفَرَ أَشْعَثَ أَغْبَرَ، يَمُدُّ يَدَيْهِ إِلَى السَّمَاءِ، يَا رَبِّ، يَا رَبِّ، وَمَطْعَمُهُ حَرَامٌ، وَمَشْرَبُهُ حَرَامٌ، وَمَلْبَسُهُ حَرَامٌ، وَغُذِيَ بِالْحَرَامِ، فَأَنَّى يُسْتَجَابُ لِذَلِكَ؟»
    ‘‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআল পবিত্র। তিনি শুধু পবিত্র বস্ত্তই গ্রহণ করেন। তিনি মুমিনদের সেই আদেশই দিয়েছেন, যে আদেশ তিনি দিয়েছিলেন রাসূলগণের।’’ আল্লাহ তা’আলা বলেন : ‘‘হে ইমানদারগণ! তোমরা পবিত্র বস্ত্ত-সামগ্রী আহার কর, যেগুলো আমি তোমাদেরকে রুযী হিসেবে দান করেছি।’’ অতঃপর রাসূল সা. এমন এক ব্যক্তির কথা উল্লেখ করলেন, যে দীর্ঘ সফরে থাকা অবস্থায় এলোমেলো চুল ও ধূলি-ধুসরিত ক্লান্ত-শ্রান্ত বদনে আকাশের দিকে আল্লাহর দরবারে হাত তুলে প্রার্থনা করে ডাকছেঃ হে আমার প্রভূ! হে আমার প্রভূ! অথচ সে যা খায় তা হারাম, যা পান করে তা হারাম, যা পরিধান করে তা হারাম এবং হারামের দ্বারা সে পুষ্টি অর্জন করে। তার প্রার্থনা কিভাবে কবুল হবে?’’ (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ১০১৫।)
    তাই বলে কাউকে ইবাদাত থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করা যাবে না। ইবাদাত করতে থাকলে হয়তো কোনো সময়ে হারাম পথ ছেড়ে দেয়ার সুযোগ হতে পারে।
    বর্তমান বিশ্ব অর্থ ব্যবস্থা সুদভিত্তিক পুঁজিবাদী অর্থব্যবস্থা। আমাদের দেশও সুদ ভিত্তিক অর্থব্যবস্থাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত রেখেছে। সেহেতু সূদ থেকে বাঁচতে হলে সরকার সংক্রান্ত কোনো কিছুর সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক করা থেকে বিরত থাকতে হবে। সরাসরি সূদ থেকে বাঁচতে হলে শ্রমিক হিসেবে কাজ করে পারিশ্রমিক লাভ করা, কৃষিভিত্তিক কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত হওয়া অথবা সরাসরি বৈধ পণ্য কেনা-বেচার ব্যবসা করা ইত্যাদির মাধ্যমে হালাল উপার্জনের চেষ্টা করা প্রয়োজন।
    তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
    «كسب الحلال فريضة بعد الفريضة »
    ‘‘ফরয আদায়ের পর হালাল পন্থায় উপার্জনও ফরয।’
    (আবূ বকর আহমদ ইবনুল হুসাইন আল-বায়হাকী, সুনান আল-বায়হাকী, সম্পাদনায়: আব্দুল কাদির আতা (মক্কা আল-মুকাররমা: মাকতাবাতু দারুল বায, ১৪১৪ হি/১৯৯৪ খ্রী.) খ. ৬, পৃ. ১২৮।)

    See less
1 2 3 … 6

Sidebar

Top Question Categories

হালাল ও হারাম
8Questions
, 0Followers
ইবাদাত
7Questions
, 0Followers
লেনদেন ও অর্থনীতি
4Questions
, 0Followers
পারিবারিক জীবন
2Questions
, 0Followers
️তাহারাত (পবিত্রতা)
2Questions
, 0Followers

Stats

  • Questions 35
  • Answers 36

ভেরিফাইড শাইখগণ

আব্দুল ওয়াদুদ

আব্দুল ওয়াদুদ

Follow
Ask
আব্দুর রহমান

আব্দুর রহমান

Follow
Ask

Explore

  • Login
  • Signup

Footer

মাকতাবাতুল ফিকহ

মাকতাবাতুল ফিকহ

ইসলামিক সমাধান
Home
Categories
All Questions
Terms of service
About us
Contact us

© ২০২৫ মাকতাবাতুল ফিকহ
All Rights Reserved