যেসব মসজিদে তাগুতের বিরুদ্ধে হক কথা বলা যায় না, দাজ্জালের আলোচনা করা যায় না, সেসব মসজিদে সালাত আদায় করলে সেই সালাত কি সঠিক হবে নাকি বাতিল বলে গণ্য হবে?
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
মাসজিদের ইমাম যদি মুশরিক না হন অথবা শরীয়তের কোনো শর্ত অনুযায়ী ইমামতির অযোগ্য না হন তাহলে এমন মাসজিদে জামাআতে নামায পড়া থেকে বিরত থাকা উচিত নয়। মাসজিদে ত্বগুত বা দাজ্জাল সম্পর্কে কথা বলা যায়না শুধু এই কারণেই জামাআতে সালাত বর্জন করা যাবে না। কারণ জামাআতে সালাতের গুরুত্ব হাদীসে বর্ণিত আছে।
আব্দুল্লাহ ইবন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
«صَلاَةُ الْـجَمَاعَةِ أَفْضَلُ مِنْ صَلاَةِ الْفَذِّ بِسَبْعٍ وَعِشْرِيْنَ دَرَجَةً».
“জামা‘আতে সালাত পড়া একা সালাত আদায়ের চাইতে সাতাশ গুণ বেশি উত্তম”। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৬৫০)
অপর হাদিসে এসেছে,
عَنْ أَبِى هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِىِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ : مَنْ غَدَا إِلَى الْمَسْجِدِ وَرَاحَ أَعَدَّ اللهُ لَهُ نُزُلَهُ مِنَ الْجَنَّةِ كُلَّمَا غَدَا أَوْ رَاحَ–
আবু হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে ও সন্ধ্যায় যতবার মসজিদে যায়, আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য জান্নাতে ততবার মেহমানদারীর ব্যবস্থা করে রাখেন’।
(বুখারী হা/৬৬২; মুসলিম হা/৬৬৯; মিশকাত হা/৬৯৮।)